প্রকল্প সমূহ
আমরা সফলভাবে বিভিন্ন ব্যবসায়িক সফটওয়্যার তৈরি করেছি।


অটোমেশনের ছোঁয়ায় শ্রেষ্ঠত্ব। অটোবিজ ইআরপি দিয়ে আপনার শিপিং অপারেশনকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যান। বদলে দিন আপনার শিপিং এজেন্সিকে। অটোবিজ ইআরপি চালিত স্বয়ংক্রিয়তায় আনুন অভূতপূর্ব পরিবর্তন।
- অটোবিজ ইআরপি আপনার ব্যাবসার সাফল্যের ডিজিটাল কারিগর
অটোবিজ ইআরপি আপনার পুরো শিপিং সাপ্লাই চেইনকে ডিজিটালাইজড করার একটি সমন্বিত প্রক্রিয়া।
শিপিং এজেন্ট এবং মেইন লাইন অপারেটর (MLO) উভয়ের জন্যই অটোবিজ ইআরপি ERP (Enterprise Resource Planning) সিস্টেমে বিভিন্ন মডিউল থাকে যা তাদের জটিল অপারেশনগুলিকে সুচারুভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে। এই মডিউলগুলো একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে, যার ফলে ডেটা একীভূত হয় এবং কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। শিপিং এজেন্টের দৈনন্দিন কার্যক্রমে অটোমেশন বা স্বয়ংক্রিয়করণ হলো প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রক্রিয়াকে সহজ, দ্রুত এবং নির্ভুল করা। এর ফলে ম্যানুয়াল কাজের পরিমাণ কমে আসে, দক্ষতা বাড়ে এবং গ্রাহক পরিষেবা উন্নত হয়। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক শিপিং শিল্পে অটোমেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে চট্টগ্রাম বন্দরের মতো ব্যস্ত কেন্দ্রগুলোতে, যেখানে দ্রুত এবং নির্ভুল কার্যক্রম অত্যাবশ্যক।
অটোবিজ ইআরপি তে শিপিং এজেন্ট অটোমেশনের সুবিধা:
দক্ষতা বৃদ্ধি (Increased Efficiency): ম্যানুয়াল কাজের পরিমাণ কমার কারণে কর্মীদের সময় বাঁচে এবং তারা আরও গুরুত্বপূর্ণ কাজে মনোযোগ দিতে পারে। প্রক্রিয়াগুলো দ্রুত সম্পন্ন হয়।
খরচ হ্রাস (Cost Reduction): কাগজবিহীন কার্যক্রম, কম জনবল প্রয়োজন এবং ভুল ত্রুটি কমার কারণে অপারেটিং খরচ কমে আসে।
ভুল-ত্রুটি হ্রাস (Reduced Errors): স্বয়ংক্রিয় সিস্টেম ডেটা এন্ট্রি এবং প্রক্রিয়াকরণের ক্ষেত্রে মানুষের ভুলের সম্ভাবনা কমায়।
উন্নত গ্রাহক পরিষেবা (Improved Customer Service): দ্রুত তথ্য প্রদান, রিয়েল-টাইম ট্র্যাকিং এবং স্বয়ংক্রিয় নোটিফিকেশন গ্রাহকদের সন্তুষ্টি বৃদ্ধি করে।
ডেটা নির্ভুলতা ও বিশ্লেষণ (Data Accuracy & Analytics): সকল ডেটা এক জায়গায় একীভূত হওয়ার কারণে নির্ভুল তথ্য পাওয়া যায় এবং ভবিষ্যতের সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য কার্যকরী বিশ্লেষণ করা সম্ভব হয়।
কমপ্লায়েন্স ও রেগুলেটরি মেনে চলা (Compliance & Regulatory Adherence): স্বয়ংক্রিয় সিস্টেমের মাধ্যমে কাস্টমস এবং অন্যান্য রেগুলেটরি প্রয়োজনীয়তাগুলি সহজে মেনে চলা যায়।
দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ (Faster Decision Making): রিয়েল-টাইম ডেটা এবং রিপোর্ট সহজলভ্য হওয়ায় দ্রুত এবং কার্যকর সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়।
প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা (Competitive Advantage): উন্নত প্রযুক্তি এবং দ্রুত সেবার মাধ্যমে বাজারে অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকা যায়।
ক্লাউডের উপর ভিত্তি করে তৈরি হওয়ায়, এই অটোবিজ ইআরপি সমাধানটি আপনাকে যেকোনো স্থান থেকে, যেকোনো সময় আপনার ব্যবসার তথ্য অ্যাক্সেস করার সুবিধা দেয়। এটি আপনার ব্যবসায়িক কার্যক্রমকে আরও দক্ষ, স্বচ্ছ এবং লাভজনক করে তোলে, যা প্রতিষ্ঠানের ক্রমবর্ধমান প্রতিযোগিতামূলক বাজারে আপনাকে এগিয়ে রাখতে সাহায্য করবে।


অটোবিজ ইআরপি শিপিং এজেন্ট অটোমেশনের মূল ক্ষেত্রগুলো:
১. বুকিং ও কার্গো ম্যানেজমেন্ট অটোমেশন: অনলাইন বুকিং পোর্টাল: গ্রাহকরা অনলাইনে সরাসরি বুকিং দিতে পারবেন, প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করতে পারবেন। স্বয়ংক্রিয় কোটেশন জেনারেশন: পণ্যের ধরন, গন্তব্য, ওজন ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে শিপিং খরচ গণনা ও কোটেশন তৈরি। * বুকিং নিশ্চিতকরণ ও ট্র্যাকিং: বুকিং সফল হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্রাহককে নিশ্চিতকরণ বার্তা পাঠানো এবং রিয়েল-টাইম ট্র্যাকিং সুবিধা প্রদান।
২. ডকুমেন্টেশন অটোমেশন: ইলেকট্রনিক বিল অফ ল্যাডিং (e-BL) ও ম্যানিফেস্ট: কাগজের বিল অফ ল্যাডিং এর পরিবর্তে ডিজিটাল ফরম্যাটে তৈরি ও আদান-প্রদান। কাস্টমস ডকুমেন্টেশন অটোমেশন: প্রয়োজনীয় কাস্টমস ফর্ম স্বয়ংক্রিয়ভাবে পূরণ করা এবং কাস্টমস কর্তৃপক্ষের সিস্টেমে জমা দেওয়া (যেমন বাংলাদেশে BDCAMS সিস্টেম)। স্বয়ংক্রিয় ডকুমেন্ট জেনারেশন: শিপিং সম্পর্কিত অন্যান্য নথি (যেমন প্যাকিং লিস্ট, ইনভয়েস, ডেলিভারি অর্ডার) স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি করা। ডকুমেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DMS): সকল ডকুমেন্ট ডিজিটালি সংরক্ষণ, সহজে অনুসন্ধান এবং অ্যাক্সেস করার সুবিধা।
৩. পোর্ট অপারেশন ও ভেসেল হ্যান্ডলিং অটোমেশন: অনলাইন বার্থিং ও ভেসেল ক্লিয়ারেন্স: জাহাজ জেটিতে পৌঁছানোর জন্য অনলাইন আবেদন এবং বন্দরের সাথে সমন্বয়, স্বয়ংক্রিয় বার্থিং লিস্ট তৈরি। (যেমন চট্টগ্রাম বন্দরের Vessel Traffic Management System - VTMS)। বন্দর কর্তৃপক্ষ ও অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের সাথে ডেটা ইন্টিগ্রেশন: বন্দরের সিস্টেম, কাস্টমস, এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে ডেটা আদান-প্রদান স্বয়ংক্রিয় করা। * টার্নএরাউন্ড টাইম অপটিমাইজেশন: জাহাজের বন্দরে অবস্থানের সময় কমানোর জন্য লোডিং-আনলোডিং প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয়ভাবে মনিটর করা।
৪. ফিনান্স ও বিলিং অটোমেশন: স্বয়ংক্রিয় ইনভয়েসিং: বুকিং ও পরিষেবার উপর ভিত্তি করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ইনভয়েস তৈরি করা। অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে: গ্রাহকদের জন্য অনলাইনে বিল পরিশোধের সুবিধা। অ্যাকাউন্টস রিসিভেবল ও পেয়েবল ট্র্যাকিং: স্বয়ংক্রিয়ভাবে পেমেন্ট ট্র্যাকিং এবং বকেয়া বিলের জন্য রিমাইন্ডার পাঠানো। খরচ ব্যবস্থাপনা: বন্দরের চার্জ, হ্যান্ডলিং ফি, কাস্টমস ডিউটি ইত্যাদির হিসাব রাখা ও স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিল করা।
৫. কাস্টমার কমিউনিকেশন অটোমেশন: স্বয়ংক্রিয় নোটিফিকেশন: জাহাজের আগমন/প্রস্থান, কার্গো লোড/আনলোড, কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স ইত্যাদি বিষয়ে গ্রাহকদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে ইমেল/এসএমএস/অ্যাপ নোটিফিকেশন পাঠানো। চ্যাটবট ও এআই সহকারী: গ্রাহকদের সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য চ্যাটবট ব্যবহার। * কাস্টমার পোর্টাল: গ্রাহকদের জন্য একটি অনলাইন পোর্টাল যেখানে তারা তাদের শিপমেন্টের স্থিতি, ডকুমেন্ট, বিল ইত্যাদি দেখতে পারবেন।
৬. ট্র্যাকিং ও ট্রেসিং অটোমেশন: রিয়েল-টাইম শিপমেন্ট ট্র্যাকিং: জিপিএস বা অন্যান্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে জাহাজ ও কার্গোর রিয়েল-টাইম অবস্থান পর্যবেক্ষণ এবং গ্রাহকদের কাছে সেই তথ্য সহজলভ্য করা। ইভেন্ট-ভিত্তিক ট্র্যাকিং: প্রতিটি ধাপের (যেমন লোড, ডিসচার্জ, কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স) ইভেন্ট স্বয়ংক্রিয়ভাবে রেকর্ড করা।
৭. ফিনান্স ও অ্যাকাউন্টিং (Finance & Accounting):
জেনারেল লেজার (General Ledger): সকল আর্থিক লেনদেনের মূল রেকর্ড রাখে।
অ্যাকাউন্টস পেয়েবল (Accounts Payable): সরবরাহকারীদের বিল পরিশোধের ব্যবস্থাপনা (ভেন্ডর বিল, পেমেন্ট শিডিউল)।
অ্যাকাউন্টস রিসিভেবল (Accounts Receivable): গ্রাহকদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহের ব্যবস্থাপনা (ইনভয়েস, পেমেন্ট ট্র্যাকিং)।
ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট (Cash Management): নগদ প্রবাহ এবং ব্যাংক ব্যালেন্স পর্যবেক্ষণ।
ফিনান্সিয়াল রিপোর্টিং (Financial Reporting): লাভ-ক্ষতির হিসাব, ব্যালেন্স শীট, ক্যাশ ফ্লো স্টেটমেন্ট তৈরি।
বাজেটিং ও কস্টিং (Budgeting & Costing): বাজেট তৈরি, খরচ বিশ্লেষণ এবং ব্যয় নিয়ন্ত্রণ।
৮. অপারেশনস ম্যানেজমেন্ট (Operations Management):
শিপিং ও লজিস্টিকস অপারেশনস (Shipping & Logistics Operations):
বুকিং ও কার্গো ম্যানেজমেন্ট (Booking & Cargo Management): বুকিং গ্রহণ, শিপমেন্ট বিবরণ, কার্গো লোড/আনলোড পরিকল্পনা।
ভেসেল ও কন্টেইনার ম্যানেজমেন্ট (Vessel & Container Management): জাহাজের রুট, সিডিউল, কন্টেইনার ট্র্যাকিং ও ব্যবস্থাপনা।
ডকুমেন্টেশন ম্যানেজমেন্ট (Documentation Management): বিল অফ ল্যাডিং (B/L), ম্যানিফেস্ট, কাস্টমস ডকুমেন্টেশন তৈরি ও সংরক্ষণ।
পোর্ট কল ও টার্মিনাল হ্যান্ডলিং (Port Call & Terminal Handling): পোর্টে জাহাজের আগমন-প্রস্থান, টার্মিনালে লোডিং-আনলোডিং কার্যক্রমের সমন্বয়।
রুট অপটিমাইজেশন (Route Optimization): সবচেয়ে কার্যকর এবং খরচ-সাশ্রয়ী রুট পরিকল্পনা।
রিয়েল-টাইম ট্র্যাকিং (Real-time Tracking): জাহাজ, কন্টেইনার বা কার্গোর বর্তমান অবস্থান পর্যবেক্ষণ।
ফ্রেইট ফরোয়ার্ডিং (Freight Forwarding) (শিপিং এজেন্টের জন্য অতিরিক্ত):
এয়ার, সী, ল্যান্ড ফ্রেইট ম্যানেজমেন্ট (Air, Sea, Land Freight Management): বিভিন্ন পরিবহন মাধ্যমের মাধ্যমে পণ্য পরিবহনের ব্যবস্থা।
কনসোলিডেশন ও ডিকনসোলিডেশন (Consolidation & Deconsolidation): একাধিক ছোট শিপমেন্টকে একীভূত করা বা একটি বড় শিপমেন্টকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করা।
৯. ইনভেন্টরি ও ওয়্যারহাউস ম্যানেজমেন্ট (Inventory & Warehouse Management):
কন্টেইনার ইনভেন্টরি (Container Inventory): কন্টেইনারের সংখ্যা, প্রকার এবং অবস্থান ট্র্যাকিং।
ওয়্যারহাউস স্পেস ম্যানেজমেন্ট (Warehouse Space Management): ওয়্যারহাউসের স্থান ব্যবহার এবং ব্যবস্থাপনার পরিকল্পনা।
ইনবাউন্ড ও আউটবাউন্ড ম্যানেজমেন্ট (Inbound & Outbound Management): পণ্য গ্রহণ, সংরক্ষণ এবং প্রেরণের প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ।
১০. কাস্টমার রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্ট (CRM):
কাস্টমার ডেটাবেস (Customer Database): গ্রাহকদের তথ্য, যোগাযোগের বিবরণ এবং ইতিহাস সংরক্ষণ।
সেলস ও বুকিং ম্যানেজমেন্ট (Sales & Booking Management): নতুন গ্রাহক অর্জন, বুকিং কোটেশন এবং ফলো-আপ।
কাস্টমার সার্ভিস (Customer Service): গ্রাহকদের জিজ্ঞাসা, অভিযোগ এবং সমাধান ব্যবস্থাপনা।
কাস্টমার পোর্টাল (Customer Portal): গ্রাহকদের জন্য তাদের শিপমেন্ট ট্র্যাক করা, বিল দেখা এবং ডকুমেন্ট অ্যাক্সেসের সুবিধা।
১১. প্রকিউরমেন্ট (Procurement):
সাপ্লায়ার ম্যানেজমেন্ট (Supplier Management): সরবরাহকারীদের তথ্য, চুক্তি এবং পারফরম্যান্স ট্র্যাকিং।
পারচেজ অর্ডার ম্যানেজমেন্ট (Purchase Order Management): ক্রয় আদেশ তৈরি, প্রেরণ এবং ট্র্যাকিং।
কন্ট্রাক্ট ম্যানেজমেন্ট (Contract Management): সরবরাহকারীদের সাথে চুক্তির শর্তাদি ব্যবস্থাপনা।
১২. হিউম্যান রিসোর্স (HR) ম্যানেজমেন্ট:
কর্মচারী ডেটাবেস (Employee Database): কর্মচারীদের ব্যক্তিগত তথ্য, পদবি এবং যোগাযোগের বিবরণ।
পে-রোল ম্যানেজমেন্ট (Payroll Management): বেতন, বোনাস এবং ট্যাক্স হিসাব।
লিভ ও অ্যাটেনডেন্স ম্যানেজমেন্ট (Leave & Attendance Management): ছুটির আবেদন, অনুমোদন এবং উপস্থিতির রেকর্ড রাখা।
১৩. রিপোর্টিং ও অ্যানালিটিকস (Reporting & Analytics):
পারফরম্যান্স ড্যাশবোর্ড (Performance Dashboards): মূল কার্যকারিতা সূচক (KPIs) এবং ট্রেন্ড বিশ্লেষণ।
কাস্টমাইজড রিপোর্ট (Customized Reports): বিভিন্ন বিভাগের জন্য প্রয়োজন অনুযায়ী রিপোর্ট তৈরি।
ডেটা অ্যানালিটিকস (Data Analytics): ঐতিহাসিক ডেটা বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যৎ পূর্বাভাস এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা।
১৪. সিকিউরিটি ও কমপ্লায়েন্স (Security & Compliance):
ডেটা সিকিউরিটি (Data Security): সংবেদনশীল ডেটা সুরক্ষা এবং অ্যাক্সেস নিয়ন্ত্রণ।
রেগুলেটরি কমপ্লায়েন্স (Regulatory Compliance): আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় শিপিং আইন ও নিয়মের সাথে সামঞ্জস্যতা নিশ্চিত করা।
১৫. ইন্টিগ্রেশন মডিউল (Integration Module):
থার্ড-পার্টি সিস্টেম ইন্টিগ্রেশন (Third-party System Integration): কাস্টমস সিস্টেম, পোর্ট অথরিটি সিস্টেম, ফিনান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন, ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ইত্যাদির সাথে ডেটা আদান-প্রদান।
বাংলাদেশে, বিশেষ করে চট্টগ্রাম বন্দরের মতো জায়গায় শিপিং এজেন্টদের জন্য অটোমেশন এখন আর বিলাসিতা নয়, বরং অপরিহার্য। কাস্টমস এবং বন্দর কর্তৃপক্ষও তাদের নিজস্ব অটোমেশন প্রক্রিয়া (যেমন ASYCUDA, BDCAMS, Digital CPA) শুরু করেছে, যা শিপিং এজেন্টদের জন্য তাদের কার্যক্রমকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ তৈরি করেছে। এর ফলে সামগ্রিক সাপ্লাই চেইন আরও মসৃণ ও কার্যকর হবে।
Fully Customizable Industry Specific ERP software production of MAMTech Limited

