ম্যামটেক লিমিটেডের সিইও জনাব আরিফ চৌধুরী কর্তৃক পুরস্কার গ্রহণ, ২০০৫ ইং

(বাম থেকে) উপস্থিত ছিলেন: বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর প্রেসিডেন্ট জনাব সারওয়ার আলম, মামটেক লিমিটেডের পরিচালক (ই-কমার্স ও অ্যাডমিন) মোহসেনা চৌধুরী, মামটেক লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর জনাব আরিফ আহমেদ চৌধুরী, বাণিজ্যমন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলহাজ্ব আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ইয়াসিন আলী, ইসাক ব্রাদার্স ইন্ডাস্ট্রিজ লি.-এর চিফ এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ক্যাপ্টেন আহসান আজিজ শ্যালি, ইবিআইএলসিওয়াই-এর ডি জি এম (সেলস ও কাস্টমার সার্ভিস) জনাব ফখরুল আকবর, ইবিআইএলসিওয়াই-এর ম্যানেজার (আইটি) জনাব আব্দুল মুবিন এবং মামটেক লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জনাব মোবাশ্বের আহমেদ চৌধুরী

প্রকল্প: ইসহাক ব্রাদার্স অফ-ডক কন্টেইনার টার্মিনাল এবং তাদের সম্পূর্ণ অপারেশনাল ফ্লো ব্যবস্থাপনা ও নিরীক্ষণের জন্য একটি সমন্বিত সমাধান এসিটিএম - অটোমেটেড কন্টেিনার টারমিনাল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, যা শিপিং শিল্পের জন্য একটি ইআরপি (ERP) হিসেবে কাজ করে।

★★★★★

দেশের অন্যতম বৃহৎ সমবায় প্রতিষ্ঠান, ICDDR,B এমপ্লয়ীজ মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড, তথ্যপ্রযুক্তির সফল ব্যবহারের স্বীকৃতিস্বরূপ মর্যাদাপূর্ণ "বেস্ট আইটি ইউজ অ্যাওয়ার্ড-২০০৭" অর্জন করেছে। প্রতিষ্ঠানটির জটিল এবং ব্যাপক কার্যপ্রবাহকে সহজ ও গতিশীল করার নেপথ্যে থাকা কাস্টমাইজড কর্পোরেট সমাধান "MAM CIBS" সফটওয়্যারটি তৈরি করেছে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ম্যামটেক লিমিটেড

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) আয়োজিত দেশের সর্ববৃহৎ সফটওয়্যার প্রদর্শনী "সফটএক্সপো-২০০৭"-এ এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। ২০০৭ সালের ১০ থেকে ১৪ মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

এক জমকালো অনুষ্ঠানে ICDDR,B এমপ্লয়ীজ মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের চেয়ারম্যান এই সম্মাননা গ্রহণ করেন। পুরস্কার প্রদান মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন MAMTech লিমিটেডের সম্মানিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জনাব আরিফ আহমেদ চৌধুরী; বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর তৎকালীন সভাপতি, জনাব সারোয়ার আলম; এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পাট, বস্ত্র, সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক উপদেষ্টা, মিসেস গীতিআরা সাফিয়া চৌধুরী

এই অর্জনটি আবারও প্রমাণ করলো যে, সঠিক এবং কার্যকর প্রযুক্তিগত সমাধান যেকোনো প্রতিষ্ঠানের সাফল্যকে বহুগুণে বাড়িয়ে তুলতে পারে। MAMTech লিমিটেড তাদের গ্রাহকদের জন্য এমন উদ্ভাবনী এবং নির্ভরযোগ্য সমাধান তৈরি করতে পেরে গর্বিত।

★★★★★

ম্যামটেক লিমিটেডের সমবায় সমিতিগুলোর জন্য তথ্যভিত্তিক ব্যবসায়িক পরিচালনায় সনাতনী সীমাবদ্ধতা দূর করার প্রযুক্তি উদভাবণায় বেসিস বেস্ট আই ইউজ অ্যাওয়ার্ড-২০০৭ পুরস্কার গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির সিইও জনাব আরিফ চৌধুরী।

ম্যামটেক লিমিটেডের সমবায় সমিতিগুলোর জন্য তথ্যভিত্তিক ব্যবসায়িক পরিচালনায় সনাতনী সীমাবদ্ধতা দূর করার প্রযুক্তি

ম্যাম সিআইবিএস (MAM CIBS - Co-operative Society Information Business Solution) হলো ম্যামটেক লিমিটেডের একটি বিশেষায়িত সফটওয়্যার সমাধান, যা সমবায় সমিতিগুলোর তথ্যভিত্তিক ব্যবসায়িক পরিচালনার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।

এই সফটওয়্যারটি সমবায় সমিতিগুলোর দৈনন্দিন কার্যক্রমকে স্বয়ংক্রিয় করতে এবং তাদের তথ্য ব্যবস্থাপনাকে সহজ করতে সাহায্য করে। এর মাধ্যমে, সমবায় সমিতিগুলো তাদের সদস্য তথ্য, আর্থিক লেনদেন, লোন ব্যবস্থাপনা, সঞ্চয় স্কিম এবং অন্যান্য ব্যবসায়িক প্রক্রিয়াগুলি দক্ষতার সাথে পরিচালনা করতে পারে।

ম্যাম সিআইবিএস একটি সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করে, যা সমবায় সমিতিগুলিকে আরও স্বচ্ছ, কার্যকর এবং লাভজনকভাবে কাজ করতে সহায়তা করে।

দেশের অন্যতম বৃহৎ সমবায় প্রতিষ্ঠান, ICDDR,B এমপ্লয়ীজ মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড, ম্যাম সিআইবিএস (MAM CIBS - Co-operative Society Information Business Solution) তথ্যপ্রযুক্তির সফল ব্যবহারের স্বীকৃতিস্বরূপ মর্যাদাপূর্ণ "বেস্ট আইটি ইউজ অ্যাওয়ার্ড-২০০৭" অর্জন করেছে। প্রতিষ্ঠানটির জটিল এবং ব্যাপক কার্যপ্রবাহকে সহজ ও গতিশীল করার নেপথ্যে থাকা কাস্টমাইজড কর্পোরেট সমাধান "MAM CIBS" সফটওয়্যারটি তৈরি করেছে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ম্যামটেক লিমিটেড

ম্যামটেক লিমিটেডের সিইও জনাব আরিফ চৌধুরী কর্তৃক পুরস্কার গ্রহণ, ২০০৪ ইং

(ডানদিক থেকে) উপস্থিত ছিলেন: বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর প্রেসিডেন্ট জনাব সারওয়ার আলম, ড্যান্ডি ডাইং লি. এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর মেজর (অব.) সাঈদ ইস্কান্দার (এমপি) এবং মামটেক লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর আরিফ আহমেদ চৌধুরী

প্রকল্প: ড্যান্ডি ডাইং লিমিটেড-এর জন্য অটোবিজ ইআরপি - অনলাইন অফলাইন পিওএস একটি যুগান্তকারী অটোমেশন সিস্টেম হিসেবে কাজ করেছে, যা পোশাক শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। এই সমন্বিত সমাধানটি ড্যান্ডি ডাইং-এর ফ্যাক্টরি ব্যবস্থাপনা, উৎপাদন প্রক্রিয়া, এবং সারা বাংলাদেশে নিজেদের ও প্রাইভেট ডিস্ট্রিবিউটর নিয়োগ ও নিজস্ব শোরুম ব্যবস্থাপনায় বিক্রয় পরিচালনা সহ সকল অপারেশনাল ফ্লোকে সম্পূর্ণরূপে সুসংহত ও নিরীক্ষণ করে।

অটোবিজ ইআরপি, তার অনলাইন ও অফলাইন পিওএস (পয়েন্ট অফ সেল) ক্ষমতার মাধ্যমে, ড্যান্ডি ডাইং-এর সামগ্রিক কার্যক্রমে এনেছে অভূতপূর্ব দক্ষতা ও স্বচ্ছতা। এটি শুধু ব্যবস্থাপনা ও নিরীক্ষণই নয়, বরং প্রতিটি ধাপকে স্বয়ংক্রিয় করে ব্যবসার প্রবৃদ্ধি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়াকে আরও শক্তিশালী করেছে। এই সিস্টেম পোশাক শিল্পের জন্য একটি আদর্শ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে, যা ভবিষ্যৎ অটোমেশনের পথ খুলে দিয়েছে।

★★★★★

ম্যামটেক লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব আরিফ চৌধুরীর সম্মাননা গ্রহণ

নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি কম্পিউটার ক্লাব (NSUCC) কর্তৃক আয়োজিত NSU ৬ষ্ঠ সফটফেয়ার – ২০০৫-এ বেস্ট-৩ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে ম্যামটেক লিমিটেড। এই সম্মাননা গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব আরিফ চৌধুরী

৪ঠা থেকে ৬ই আগস্ট ২০০৫ তারিখে ঢাকার বসুন্ধরা এক্সিবিশন সেন্টার, লেভেল-৭, ব্লক-বি-তে অনুষ্ঠিত হয় এই সফটফেয়ার। ম্যামটেক লিমিটেডের বিজয়ী প্রকল্পের নাম ছিল: IP Less Cost Effective Solution for distributed online desktop solution user (আইপি-বিহীন সাশ্রয়ী অনলাইন ডেস্কটপ সল্যুশন: আপনার একাধিক শাখাকে যুক্ত করুন এক নেটওয়ার্কে, বাড়তি খরচ ছাড়াই)

পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন (বাম থেকে): আশিকুর রহমান, প্রেসিডেন্ট, এনএসইউ কম্পিউটার ক্লাব; এস এ এম খাইরুল বাশার, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি; ড. হাফিজ জি এ সিদ্দিকী, ভাইস চ্যান্সেলর, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি; এবং জনাব খন্দকার সাজেদুল হাসান, ফ্যাকাল্টি অ্যাডভাইজার, এনএসইউ কম্পিউটার ক্লাব।

★★★★★

ম্যামটেক লিমিটেডের আধুনিক ব্যবসার ভৌগোলিক সীমাবদ্ধতা দূর করার প্রযুক্তি

বর্তমান ব্যবসায়িক প্রেক্ষাপটে, অনেক প্রতিষ্ঠানেরই একাধিক শাখা, অফিস বা ডিস্ট্রিবিউশন পয়েন্ট থাকে, যা দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে। এই সকল শাখার কম্পিউটারগুলোকে একটি কেন্দ্রীয় সফটওয়্যার বা সার্ভারের সাথে যুক্ত করার প্রচলিত পদ্ধতিটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল। প্রতিটি শাখার জন্য আলাদা করে একটি পাবলিক আইপি (Public IP) অ্যাড্রেস কেনা বা ডেডিকেটেড ইন্টারনেট লাইন নেওয়া কেবল খরচই বাড়ায় না, বরং এর ব্যবস্থাপনাও বেশ জটিল।

এই সমস্যার একটি যুগান্তকারী এবং সাশ্রয়ী সমাধান নিয়ে এলো ম্যামটেক লিমিটেড যা "আইপি-বিহীন ডিস্ট্রিবিউটেড অনলাইন ডেস্কটপ সল্যুশন"। এটি এমন একটি প্রযুক্তি যা কোনো ধরনের পাবলিক আইপি ছাড়াই আপনার সকল দূরবর্তী ব্যবহারকারী বা শাখাকে একটি সুরক্ষিত কেন্দ্রীয় নেটওয়ার্কের অধীনে নিয়ে আসে।। এই বিষয়ে নর্থসাউথ ইউনিভার্সিটির ৬ষ্ঠ সফটওয়্যার মেলা-২০০৫ এ বিচারক মন্ডলির দৃষ্টি আকর্ষন হয় এবং পুরস্কার ঘোষণা করেন। এই সম্মাননা গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব আরিফ চৌধুরী

এই সল্যুশনটি আসলে কী এবং কীভাবে কাজ করে?

সহজ ভাষায়, এটি একটি ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (VPN) এর মতো কাজ করে, কিন্তু আরও সহজ এবং সাশ্রয়ী উপায়ে। এর মূল ধারণাটি হলো:

১. কেন্দ্রীয় সার্ভার: আপনার প্রধান অফিসে বা ক্লাউডে একটি কেন্দ্রীয় সার্ভার স্থাপন করা হয়, যেখানে আপনার মূল সফটওয়্যারটি (যেমন: একাউন্টস, ইআরপি বা অন্য কোনো ব্যবসায়িক অ্যাপ্লিকেশন) চলে। শুধুমাত্র এই সার্ভারটির জন্য একটি স্থিতিশীল ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন হয়।

২. আইপি-বিহীন ক্লায়েন্ট: আপনার প্রতিটি শাখা বা দূরবর্তী ব্যবহারকারীর কম্পিউটারে একটি ছোট ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার ইনস্টল করা থাকে। তাদের কোনো পাবলিক আইপি-এর প্রয়োজন হয় না; সাধারণ ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগই যথেষ্ট।

৩. সুরক্ষিত টানেল: ব্যবহারকারী তার কম্পিউটার চালু করার সাথে সাথেই ক্লায়েন্ট সফটওয়্যারটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেন্দ্রীয় সার্ভারের সাথে একটি সুরক্ষিত এবং এনক্রিপ্টেড ‘টানেল’ বা সংযোগ তৈরি করে।

৪. কেন্দ্রীয় ডেস্কটপ অ্যাক্সেস: এই সুরক্ষিত টানেলের মাধ্যমে ব্যবহারকারী তার কম্পিউটার স্ক্রিনেই কেন্দ্রীয় সার্ভারে থাকা ডেস্কটপ বা সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন, ঠিক যেন তিনি প্রধান অফিসেই বসে কাজ করছেন। সকল ডেটা প্রসেসিং এবং সংরক্ষণ হয় কেন্দ্রীয় সার্ভারে, ব্যবহারকারীর কম্পিউটারে নয়।

এর গুরুত্ব ও প্রধান সুবিধাগুলো কী কী?

  • অত্যন্ত সাশ্রয়ী (Highly Cost-Effective): প্রতিটি শাখার জন্য আলাদা পাবলিক আইপি কেনার বিপুল খরচ বেঁচে যায়। দামী ডেডিকেটেড লাইনের পরিবর্তে সাধারণ ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করায় পরিচালন ব্যয় বহুলাংশে কমে আসে।

  • আইপি-বিহীন স্বাধীনতা (IP-Less Freedom): এই প্রযুক্তির সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, ব্যবহারকারীর কোনো নির্দিষ্ট আইপি অ্যাড্রেসের প্রয়োজন হয় না। তিনি যেকোনো স্থান থেকে—অফিস, বাড়ি বা ভ্রমণের সময়—যেকোনো ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করে সুরক্ষিতভাবে কেন্দ্রীয় নেটওয়ার্কে যুক্ত হতে পারেন।

  • কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণ (Centralized Management & Control): সকল সফটওয়্যার, ডেটা এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা কেন্দ্রীয়ভাবে পরিচালিত হয়। ফলে, সফটওয়্যার আপডেট, ডেটা ব্যাকআপ বা নিরাপত্তা প্যাচ প্রয়োগ করার জন্য প্রতিটি শাখায় আলাদা করে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না।

  • কঠোর নিরাপত্তা (Robust Security): সকল ডেটা যেহেতু কেন্দ্রীয় সার্ভারে থাকে এবং সংযোগটি সম্পূর্ণ এনক্রিপ্টেড থাকে, তাই স্থানীয় কম্পিউটার চুরি বা নষ্ট হলেও ডেটা থাকে সুরক্ষিত। এটি ডেটা লিকেজের ঝুঁকিও কমিয়ে আনে।

  • সহজ স্থাপন ও ব্যবহার (Easy to Deploy & Use): এই সিস্টেমটি স্থাপন করা অত্যন্ত সহজ এবং ব্যবহারকারীর জন্য এটি খুবই সাধারণ। তাদের শুধু লগইন করতে হয়, বাকি কাজ সফটওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পন্ন করে।

কাদের জন্য এই সল্যুশনটি আদর্শ? যেকোনো প্রতিষ্ঠান যাদের একাধিক শাখা বা দূরবর্তী ব্যবহারকারী রয়েছে—যেমন রিটেইল চেইন, ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি, ব্যাংক, বীমা, এনজিও এবং অ্যাকাউন্টিং ফার্ম—তাদের জন্য এই প্রযুক্তিটি আদর্শ।

এই প্রযুক্তি আপনার ব্যবসাকে ভৌগোলিক সীমাবদ্ধতা থেকে মুক্ত করে একটি সত্যিকারের ‘একক ও সমন্বিত’ প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করার শক্তি প্রদান করে। এটি আধুনিক কর্মপরিবেশে নিরাপত্তা, গতি এবং সাশ্রয়ের এক চমৎকার সমন্বয়।

ম্যামটেক লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব আরিফ চৌধুরীর সম্মাননা গ্রহণ

নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি কম্পিউটার ক্লাব (NSUCC) কর্তৃক আয়োজিত NSU ৫ম সফটফেয়ার – ২০০৪-এ বেস্ট-৩ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে ম্যামটেক লিমিটেড। এই সম্মাননা গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব আরিফ চৌধুরী

এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন (বাম থেকে): ড. এম. আসাদুজ্জামান, চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন; ড. হাফিজ জি এ সিদ্দিকী, ভাইস চ্যান্সেলর, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি; ড. আব্দুল মঈন খান, এমপি, বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী; মোহাম্মদ শাহজাহান, চেয়ারম্যান, বোর্ড অফ গভর্নরস, এনএসইউ ফাউন্ডেশন; এবং জনাব খন্দকার সাজেদুল হাসান, ফ্যাকাল্টি অ্যাডভাইজার, এনএসইউ কম্পিউটার ক্লাব।

★★★★★